নিজস্ব প্রতিবেদনঃশিলিগুড়ি হায়দরপাড়া বুদ্ধভারতি হাইস্কুল প্রতিষ্ঠায় তাঁর বিশেষ ভূমিকা ছিল। সেই স্কুল প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি তিনি ওই স্কুলে প্রধান শিক্ষক হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ২০০২ সালে তিনি প্রধান শিক্ষকের চাকরি থেকে অবসরগ্রহণ করেন।শিলিগুড়িতে শিক্ষার জন্য বড় ভূমিকা পালন করার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বৌদ্ধ ধর্মের দর্শন প্রচারেও বেশ কয়েকবছর ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন উত্তরবঙ্গে।তিনি বহু বই-ও লিখেছেন। তাঁর লেখা স্মৃতির আলোয় ফেলে আসা দিনগুলোর কথা বইতে তিনি শিলিগুড়ি হায়দরপাড়ার ইতিহাস, বিদর্শন ধ্যান আশ্রম এবং বুদ্ধ ভারতির বহু ইতিহাস মেলে ধরেছেন। তাঁর সৃজনশীলতা এবং মননশীলতার প্রশংসা করেন বহু মানুষ। সেই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক দেবপ্রিয় বড়ুয়া এবারে বৌদ্ধ জন্মজয়ন্তীর আগে জানালেন, আজ করোনা আবহে বোঝা যায় গৌতম বুদ্ধের দর্শন কতটা প্রাসঙ্গিক। গৌতম বুদ্ধের পঞ্চশীল নীতি যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আজ মর্মে মর্মে উপলব্ধি করার সময় এসেছে।