এঁরাই বিয়ের বাজার মাতিয়ে তোলেন,সৃজনশীলতা বাঁচিয়ে রাখতে অনেক পরিশ্রমও করতে হয় এদের

বাপি ঘোষ : বিয়ের মরশুম শুরু হলেই বিশেষ চাহিদা তৈরি হয় ওদের। আর ওদেরকে ছাড়া বিয়ে বাড়ির আনন্দই মাটি।পুরো বিয়ে বাড়ির আনন্দই যেন এইসব বাদ্যকর বা ব্যান্ডপার্টি দলের হাতে। ওদের বাজনার তালে বিয়ে বাড়িতে সবাই নেচে ওঠেন বটে। কিন্তু ওদেরকে কিন্তু বিভিন্ন হিটগান তুলতে বেশ পরিশ্রম করতে হয়।বিয়ের মরশুম শুরু হওয়ার আগে পালা করে চলে বাজনার অনুশীলন। পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গা পুর নডিহা অঞ্চলের আনন্দপুর গ্রাম থেকে কার্তিক বাদ্যকর জানাচ্ছেন, পুরনো দিনের কালজয়ী গানগুলোতে রয়েইছে, তার সঙ্গে নতুন যুগের নতুন নতুন গানগুলোও তুলতে হয়। আর নিখুঁতভাবে তাদের টিকে থাকতে পরিশ্রমতো করতেই হচ্ছে। কেননা এখন মোবাইল নেট ইউ টিউবের যুগে অতি সহজেই মানুষ সব সঙ্গীত পেয়ে যাচ্ছে। তবুও ঐতিহ্য বজায় রাখতে ব্যান্ড পার্টির তুলনা নেই। ব্যান্ড বাজনায় নানান গান তুলতে তাদের সৃজনশীলতাও কিন্তু অদ্বিতীয়। এই সৃজনশীলতা তাদেরকে এবং বিয়ের আনন্দে মশগুল সকলকে ভালো রাখে। দুর্গা পুরের সোমা ব্রাস ব্যান্ডের ম্যানেজার কার্ত্তিক বাদ্যকর বলেন,তাঁরা অর্গান,ভাঙড়া এবং ঢোল পার্টিও ভাড়া দিয়ে থাকেন। ইনস্ট্রুমেন্ট সেক্সো ফোন এবং অর্কেস্ট্রার টিমও রয়েছে তাদের। দুর্গা পুরের বাইরে কলকাতা, বারাসত,বহরমপুর,পুরুলিয়া নদীয়াতে গিয়েও তাঁরা ব্যান্ড পার্টি বাজিয়ে মানুষের মনোরঞ্জন করে এসেছেন।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন :