অনগ্রসর দরিদ্রদের মুখে হাসি ফোটানোতেই রয়েছে পুজোর সার্থকতা

নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ যাঁরা অনগ্রসর, অভুক্ত রয়েছে তাদেরকে পেট পুরে খাইয়ে হাসি মুখ করাটাই হলো পুজো।যাদের বস্ত্র নেই, পুজোর মধ্যে নতুন বস্ত্র কিনতে পারে না,তাদের নতুন বস্ত্র দিয়ে হাসি ফোটানোই হলো পুজো।শারদোৎসবের ভাবনায় এমন বক্তব্যই মেলে ধরলেন অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা পরিতোষ চক্রবর্তী।শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি সহ বিভিন্ন স্থানে একসময় প্রশাসনিক পদে গুরু দায়িত্ব সামলেছেন পরিতোষবাবু।এখন বই পড়ে, লেখালেখি এবং সমাজসেবা করে তাঁর সময় পার হয়।পুজোর ভাবনায় তিনি আরও বলেন,পুজো মানে সকলের পুজো।পুজোতে কোনো জাত ধর্ম বিচার চলে না।স্বামী বিবেকানন্দ একবার কাশ্মীরে থাকার সময় একজন মুসলিম কন্যাকে কুমারি হিসাবে পুজো করেন।
পুজো মানে শারদ সাহিত্য, লেখালেখি। যদিও এখন আর আগের মতো পত্র পত্রিকা প্রকাশিত হয় না।এরমধ্যেও খবরের ঘন্টা যেভাবে লড়াই চালিয়ে বিভিন্ন সংখ্যা প্রকাশ করছে তার তারিফ করেন পরিতোষবাবু।
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন—