জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় রাজ্যে কিভাবে প্রথম হলো এই মেধাবী ছাত্র

নিজস্ব প্রতিবেদন : বন্ধু বলতে ওর কাছে বেশি হলো বই। সকাল সাড়ে আটটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত কোচিং সেন্টার, তারপর বাড়ি ফিরে আবারও বই। তার মাঝে যদি কখনো একটুআধটু অবসর মিলতো তখন একটু দাবা খেলায় মগজটা ঝালিয়ে নেওয়া। বা গল্পের বই পড়া। জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় এবার রাজের মধ্যে প্রথম র‍্যাঙ্ক করা শিলিগুড়ি কলেজ পাড়ার মেধাবী ছাত্র ইরাদ্রি বসু খাউন্ড এভাবেই রুটিন করে নিয়েছিল জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আগে। ভবিষ্যতে মুম্বাইয়ের আই আই টিতে কম্পিউটার সায়েন্স অথবা অঙ্ক নিয়ে গবেষণা করতে চায় ইরাদ্রি। ওর মা বৈজয়ন্তি বসু জানাচ্ছেন, পড়াশোনা করে বড় হয়ে বিদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চায় না ইরাদ্রি। উচ্চ শিক্ষার প্রয়োজনে দুচার বছরের জন্য বিদেশে যাওয়ার প্রয়োজন হলেও বিদেশে গিয়ে স্থায়ীভাবে কখনোই বসবাস করতে চায় না ইরাদ্রি। বরঞ্চ দেশের মঙ্গলের জন্য নিজের গবেষণাকে উৎসর্গ করতে চায় এই মেধাবী ছাত্র। ইরাদ্রির বাবা শ্রাবন খাউন্ড মালবাজারের একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক। শ্রাবনবাবু বলেন,ছেলের সঙ্গে তাঁরা বন্ধুর মতো মিশেছেন। কিন্তু জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় গোটা রাজ্যে প্রথম হওয়ার চাবিকাঠি কি, শুনুন ইরাদ্রি এবং ওর বাবা মা এর মুখে।

বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন: