নিজস্ব প্রতিবেদন : জাপানি এনসেফেলাইটিস হলে যাতে তা ছড়িয়ে পড়তে না পারে তারজন্য সতর্কতামূলক ব্যবস্থা কেমন হওয়া প্রয়োজন, স্বাস্থ্য কর্মীরা কিভাবে কাজ করবেন তা নিয়ে মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ফিজিক্যাল মেডিসিন এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন বিভাগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অতীতে যাদের জাপানি এনসেফালাইটিস হয়েছে, তাদের পুর্নবাসনের জন্য কি কি পদক্ষেপ নিয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ফিজিক্যাল মেডিসিন তা নিয়েও সেখানে আলোচনা হলো।স্বাস্থ্য ভবন থেকে রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের পদস্থ স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ আর এন প্রধান ছাড়াও উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সাহা,সুপার ডাঃ সঞ্জয় মল্লিক, বিভাগীয় প্রধান ডাঃ পার্থপ্রতিম পান সহ আরও অনেকে সেখানে উপস্থিত ছিলেন। জাপানি এনসেফালাইটিস নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং তার পুর্নবাসন নিয়ে আলোচনার জন্য এই অনুষ্ঠান ছিলো বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্ল্যাভি নামক এক ধরনের ভাইরাসের সংক্রমণে এনসেফালাইটিস হয়।মূলত মশার কামড় থেকে এই রোগ ছড়ায়। শূকর এবং কোনো পাখি ফ্ল্যাভি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সেই শূকর বা পাখিকে কামড়ানোর পর কোনো মশা মানুষকে কামড়ালে এই রোগ হয়।এই রোগ মূলত মানুষের মস্তিস্ককে প্রভাবিত করে। এই রোগ হলে নিউরোলজিকাল কিছু সমস্যা দেখা দেয়। যেমন মাথাব্যথা বা মেনিনজাইটিস।এই রোগের অন্য উপসর্গ হলো জ্বর,খিঁচুনি, ঘাড়ের পেশি শক্ত হয়ে যাওয়া,শরীরে শিহরন,প্যারালাইসিস প্রভৃতি। অনেক ক্ষেত্রে এই রোগ প্রানঘাতীও হয়ে ওঠে। তাই মশার কামড় থেকে সাবধান থাকার কথাও বলছেন বিশেষজ্ঞরা
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন —