নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ ১৯৮৫ সালে শিলিগুড়ির বিবেকানন্দ ক্লাব,বান্ধব সংঘ এবং অগ্রগামী সংঘ যৌথভাবে বিচিত্রানুষ্ঠান আয়োজন করলে সেই অনুষ্ঠানে কোকিল কন্ঠী লতা মঙ্গেশকর উপস্থিত হয়েছিলেন।আবার ১৯৮৯ সালে শিলিগুড়ির ভি এন সি ক্লাব এককভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে বিচিত্রানুষ্ঠান আয়োজন করলে সেই অনুষ্ঠানে সুর সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর এবং তাঁর বোন ভোঁসলে উপস্থিত হয়ে সঙ্গীত পরিবেশন করেন।গানের ডালি দিয়ে গোটা স্টেডিয়াম মাতিয়ে তুলেছিলেন দিদি এবং বোন। আজ সুর সম্রাজ্ঞী না ফেরার দেশে চলে যাওয়ায় শোকস্তব্ধ গোটা দেশের সঙ্গে শিলিগুড়িও। ১৯৮৯ সালে লতা মঙ্গেশকর এবং আশা ভোঁসলে শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠান করতে এসে মাল্লাগুড়ির সিনক্লেয়ার্স হোটেলে এসে উঠেছিলেন। সেই সময় সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন শিলিগুড়ির বিশিষ্ট চিত্র সাংবাদিক রবি ভট্টাচার্য। রবিবার লতা মঙ্গেশকরের প্রয়ানে গভীর শোক জানিয়ে রবিবাবু তাঁর তোলা সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তের দুর্লভ ছবি পাঠিয়েছেন খবরের ঘন্টার দর্শকদের জন্য। প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো, লতা মঙ্গেশকর এবং আশা ভোঁসলে এক সঙ্গে এক মঞ্চে প্রথম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতে উঠেছিলেন শিলিগুড়িতেই। শিলিগুড়ির সেই সময় নিয়ে দুএকটি কথা স্মৃতিচারণা করেছেন কলকাতা থেকে বিশিষ্ট সাংবাদিক তুষার প্রধান ওরফে মনোজ রাউত।অপরদিকে শিলিগুড়ির বিশিষ্ট নাগরিক তথা লেখক গৌরিশঙ্কর ভট্টাচার্যও লতা মঙ্গেশকর এর প্রয়ানে তাঁর শোক জানিয়েছেন।
ছবি ঃ রবি ভট্টাচার্য
#সঙ্গীতদেবীর_প্রতি_শ্রদ্ধা
নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ সুরের জগতে রবিবার সকালে হয়ে গিয়েছে বজ্রপাত ।দেবী সরস্বতীর আরাধনার সময়েই আর না ফেরার দেশে চলে গেলেন সরস্বতীর বরকন্যা।সুর সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর দীর্ঘ একমাস মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন।তবে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন মৃত্যুর কাছে।তাঁর মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা ভারতবর্ষে।কার্যত বলিউডের সংগীত জগত শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছে।তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন দেশের রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ রাজ্যের সমস্ত সঙ্গীত শিল্পী ও সঙ্গীত প্রেমীরা।সুর সম্রাজ্ঞীর মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ হয়ে পড়েছেন শিলিগুড়ির সঙ্গীত প্রেমীরাও৷ শিলিগুড়ির কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে নীরবতা পালনর সঙ্গে ফুল মালা দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় বিরল এই সঙ্গীতদেবীর প্রতি