নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ শিলিগুড়ি লাগোয়া আমবাড়ির গ্রাম থেকে উঠে আসা একজন মেয়ে হলেন সীমা চক্রবর্তী। বিয়ের পর সীমার বাড়ি এখন শিলিগুড়ি শান্তিনগরে।তাঁর স্বামী সামান্য প্রেসে বাইন্ডিং এর কাজ করেন।তাঁর একটি পুত্র সন্তানও রয়েছে। সংসারে রান্না বান্না করে স্বামী এবং সন্তান সামলে সীমা খেলার মাঠে যান।কারন সীমা দৌড়াতে ভালোবাসে। সংসারের আর্থিক পরিস্থিতি তাঁর ভালো নয়।তবুও সবুজ মাঠ তাঁকে টানে। আর দশজন গৃহবধূ বিকেল হলে যখন পরনিন্দা পরচর্চায় মেতে ওঠেন সীমা সেখানে খেলার মাঠে দৌড়ের নেশায় মেতে ওঠে। সম্প্রতি শ্রীলঙ্কাতে আন্তর্জাতিক দৌড় প্রতিযোগিতায় যোগ দেওয়া তাঁর পক্ষে অনিশ্চিত হয়ে উঠেছিল। সেই সময় শিলিগুড়ির বিভিন্ন মানুষ সীমার পাশে দাঁড়ান এগিয়ে আসেন বিশিষ্ট এথলেট প্রশিক্ষক দেবকুমার দে। শেষমেষ শ্রীলঙ্কায় পৌঁছে তিনটি বিভাগেই পদক জিতে সকলের মধ্যে আলোচ্য বিষয় হয়ে ওঠে সীমা। তাই রাখি বন্ধনকে সামনে রেখে কাওয়াখালিী মাঠে সীমার হাতে রাখি পড়িয়ে তাঁকে সবাই শুভেচ্ছা জানালেন।বিশিষ্ট এথলেট প্রশিক্ষক দেবকুমার দেও সীমাকে বিশেষভাবে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।বিশিষ্ট এথলেট প্রশিক্ষক দেবকুমার দে কি জানালেন চলুন শোনা যাক
বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন–